১৬ সপ্তাহের ৯ম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সমাধান

১৬ সপ্তাহের ৯ম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সমাধান


মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে গত মঙ্গলবার তোামাদের ১৬ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে। সেই অ্যাসাইনমেন্টগুলোর মধ্যে আমরা আজ তোমাদের ১৬ সপ্তাহের ৯ম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সমাধান প্রকাশ করতে যাচ্ছি।
{tocify} $title={Table of Contents}

৯ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ১৬ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট


তোমাদের ১৬ সপ্তাহের বাংলা এসাইনমেন্টটি আমরা আগেই প্রকাশ করেছি। আজ তোমাদের সেই কাঙ্খিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্টটি প্রকাশ করতে চলেছি। চলো তাহলে দেখে নেওয়া যাক ১৬ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট নমুনা উত্তর।

শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা কি জানো তথ্য ও  যোগাযোগ প্রযুক্তি কত নং এসাইনমেন্ট। তোমাদের অনেকেই কিন্তু জানেনা। এটি কত নং এসাইনমেন্ট সেটি জানার জন্য নিচের অংশগুলো পড়ো।

নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীবৃন্দ, তোমরা কি তোমাদের ১৬ সপ্তাহের পিডিএফ কপি পেয়েছো। তোমাদের বিদ্যালয় থেকে এসাইনমেন্টের কপিগুলো দেওয়ার কথা। যদি তোমরা না পেয়ে থাকো তাহলেও সমস্যা নাই। এখানে তোমরা প্রশ্ন সহ নমুনা উত্তর পেয়ে যাবে। চলো তাহলে প্রথমে আমরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ১৬ সপ্তাহের প্রশ্নগুলো দেখে নিই।

১৬ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন


অধ্যায়ঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ও আমাদের বাংলাদেশ।
অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ ৯ম শ্রেণি তথ্য অ্যাসাইনমেন্ট ২
বিষয়বস্তুঃ একুশ শতক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিকাশে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত, ই- লার্নিং ও বাংলাদেশ, ই- গভার্নাল ও বাংলাদেশ, ই- সার্ভিস ও বাংলাদেশ, ই- কমার্স ও বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কর্মক্ষেত্রে আইসিটি, সামাজিক যোগাযোগ ও আইসিটি, বিনোদন ও আইসিটি, ডিজিটাল বাংলাদেশ।

নির্ধারিত কাজঃ ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সাভিস, ই-গভর্ন্যন্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর'-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশানঃ 
প্রতিবেদনটি তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হবে

১। প্রারস্তিক অংশ: মূল শিরোনাম, প্রাপকের নাম, ঠিকানা ।
২ প্রধান অংশ: বিষয় সম্পর্কে ভুমিকা, মুল প্রতিবেদন
  • ক. ই-সার্ভিস, ই-গভন্টাস ও ই-কমার্স কী তা উপস্থাপন।
  • খ, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে এ সকল সেবা কী ধরনের সুবিধা দিচেছ তার ৰর্ণনা।
  • গ. এ সকল সেবা আমাদের বর্তমান জীবনকে কীভাবে সহন্রতর করেছে ঘার বর্ণনা।
  • ঘ. উপসংহার ও সুপারিশ।
৩।পরিশিষ্ট: তথ্য নির্দেশ, গ্রন্থ বিবরণী. কমিটির তালিকা ও আনুসঙ্গিক বিষয়াদি।

১৬ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন

আশা করি তোমরা প্রশ্নটি মনোযোগ সহকারে পড়েছো। প্রশ্নে বলছে তোমাদের একটি প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে। প্রতিবেদনটি ই-সার্ভিস, ই-গভন্টাস ও ই-কমার্স সম্পর্কিত। তাহলে চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা একটি নমুনা উত্তর দেখে নিই।

নবম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট উত্তর


এসাইনমেন্ট শুরু

তারিখ :-__ সেপ্টেম্বর, ২০২১ খ্রি.

বরাবর, প্রধান শিক্ষক
তোমার বিদ্যালয়ের নাম

বিষয় : 'ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যন্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর'-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ১৩/৯/২০২১ অনুসারে উপরোক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যাখ্যাত প্রতিবেদনটি নিম্নে পেশ করলাম ।

ভূমিকাঃ একুশ শতক হচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ | পূর্বে সম্পদের যে ধারণা ছিল, বর্তমানে সেটি পুরোপুরি পাল্টে গেছে । একুশ শতকের পৃথিবীটা আসলে জ্ঞানভিত্তিক একটা অর্থনীতির উপর দাড়াতে শুরু করেছে। একুশ শতকে এসে দুটি নতুন বিষয়ের সাথে আমাদের পরিচয় হয়েছে যার একটি হলো  Globalization, অন্যটি হচ্ছে Internationalization। এই দুটি বিষয় ত্বরান্বিত হওয়ার পেছনের কারণটি হচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি | তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে আজ নতুন এক পৃথিবী গড়ে উঠেছে যেখানে সারা পৃথিবীর মানুষের মধ্যে যাগাযোগ কার্যক্রম যেমন অনেকটা সহজতর তেমনি বৃদ্ধি পেয়েছে নাগরিক সেবা । সরকারের বিভিন্ন সেবা গ্রহণে ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগ হচ্ছে । ফলে নাগরিকের হয়রানি ও বিড়ম্বনার অবসান ঘটে এবং দেশের সুশাসনের পথ নিঙ্কণ্টক হয় । ফলে সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে অন্ত : সংযোগসহ কর্মীদের দক্ষতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে । ফলে দ্রুত সেবা প্রদান করা
সম্ভব হচ্ছে । কোনো এক সময় যাত্রীকে রেল স্টেশনে টিকিট সংগ্রহের লাইনে দাড়িয়ে থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হতো। করতে হতো; যা অনেক সময়ক্ষেপণ এবং ঝামেলাপুর্ণ ও বিরক্তিকর ছিল । কিন্তু বর্তমানে মানুষ অতি সহজেই ও অল্প সময়েই অনলাইনে টিকিট সংগ্রহের কাজটি করতে পারছে । তাছাড়াও বর্তমানে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মূহুর্তের মধ্যেই টাকা পাঠানো সম্ভব হচ্ছে । আর এসবই সন্ব হচ্ছে ই- গভর্থ্যান্স, ই-সার্ভিস ও ই-কমার্সের ফলে ।
$ads={1}

ই- সার্ভিসঃ 
ই- সার্ভিস এর পূর্ণরুপ হলো ইলেকট্রনিক সার্ভিস | বর্তমানে ই - সার্ভিস বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি সেবামূলক সংস্থা সার্বক্ষণিকভাবে অথবা স্বল্প সময়ে দেশের জনগণকে বিভিন্ন সেবা প্রদান করছে । ডিজিটাল পদ্ধতি চালু[ুওয়ার পূর্বে এসব সেবার ক্ষেত্রে জনগণকে অনেক হয়রানির -শিকার হতে হতো । কিন্তু ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা গ্রহণকারীরা যে কোন স্থানে বসেই মোবাইল ফোন বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ই - সেবা গ্রহণ করতে পারছেন । ই- সেবার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি স্বল্প সময়ে হয়রানিমুক্ত সেবা নিশ্চিত করে । উদাহরণ স্বরুপ, ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ. অনলাইন হতে জমি সংক্রান্ত তথ্য , জামির রেকর্ডের অনুলিপি সংগ্রহ করা দেশের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিরাপা্‌ দ্রুত ও কম খরচে অর্থ আদান - প্রদান করা । তাছাড় ই- সেবার মাধ্যমে কৃষকরা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে তথ্যসেবা গ্রহণ ও বিতরণের কাজটি করতে সক্ষম হচ্ছেন। এছাড়াও কৃষিবিষয়ক পরামার্থ গ্রহীতাদের অনলাইনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কৃষি তথ্য সার্ভিস থেকে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ নাগরিক কোনো না কোনো ই- সেবা উপভোগ করছে । এসব উদ্যোগের ফলে দেশে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। উলেখযোগ্য কয়েকটি ই - সার্ভিস হছে ই - পর্চা সেবা ইলেকট্রনিক মানি ট্রালফার সিস্টেম (ইএমটিএস) ই- পুজি, কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্র, জাতীয় ই- তথ্যকোষ, ই -স্বাস্থ্যসেবা , রেলওয়ের ই-টিকেটিং ও মোবাইল টিকেটিং ইত্যাদি । .

ই-গভর্নেন্সঃ
ই-গভর্নেন্স এর পূর্ণরুপ হলো ইলেকট্রনিক গভর্নেক্স (Electronic (Governance) । এটা এমন একটি পদ্ধতি বা ব্যবস্থা যা সরকারের কর্মকান্ড ইলেকট্রনিক বা ডিজিটালাইজড আকারে রূপান্তরিত করে এবং জনগণের সাথে সরকারের সরাসরি যোগসূত্র স্থাপন করে । ডিজিটালাইজড ইনফরঃমশন তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন মাধ্যমের সাহায্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান. ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগই হচ্ছে ই - গভর্ন্যান্স। ই- গভর্নন্সের মূল বিষয় হলো নাগরিক জীবনমান উন্নত করা এবং হয়রানি মুক্ত রাখা । ই - গভর্যান্সের মাধ্যমে কোন কোন কার্যক্রমের সময় ২৪x৭x৩৬৫ দিনে পরিণত করা যায় । ফলে নাগরিকরা নিজেদের সুবিধামত সময়ে সেবা গ্রহণ করতে পারে। বাংলাদেশে ই -গভর্ন্যন্স চালুর ফলে সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে আন্ত : সংযোগসহ কর্মীদের দক্ষতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে । ফলে দ্রুত সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে । তবে এখনও অনেক ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স চালু হওয়ার বাকি রয়েছে সকল ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স চালু হলে দেশ আরও অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।
$ads={1}
ই-কমার্সঃ
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাব ব্যাপক ভাবে পরিবর্তন করে দিয়েছে বিশ্ব অর্থনীতিকে । মানুষের এমন কোনো কর্মক্ষেত্র নেই যেখানে প্রযুক্তির ছোয়া লাগেনি বর্তমানে অফিস অটোমেশন ও ইন্টারনেট সংযোগের সহজলভ্যতা আর দ্রুততার কারণে প্রতিদিনই হচ্ছে কোটি কোটি বাণিজিঃক্র লেনদেন হয় শেয়ার করা হয় কোটি কোটি ম্যাসেজ ও ই- মেইল| বর্তমানে ইন্টারনেট অর্থনীতির ক্রমোন্নতির চালিক এবং কর্মক্ষেত্র তৈরির নিয়ামক । ই-কমার্স এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে ইলেকক্রীনিক কমার্স । ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক হস্তান্তর বা বিনিময় কেই বলা হয় ই-কমার্স.যেখানে কোন ইলেকট্রনিক সিস্টেমের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার লেনদেন সম্পূর্ণ হয়ে থাকে । আধুনিক ই- কমার্স সাধারণত ওয়ার্ড ওয়াইড ওয়েব এর মাধ্যমে বাণিজ্যিক কাজ পরিচালনা করে । এছাড়াও মোবাইন কমার্স, ইলেকট্রনিক ফাল্ড ট্রান্সফার [3 অন্যান্য আরে কিছু মাধ্যম ব্যবহৃত হয় । .


ই-সার্ভিস এর সুবিধাসমূহঃ
  • সেবাগ্রহীতা বাড়িতে বসেই সেবাদাতার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারে ।
  • স্বল্প ও দ্রুততম সময়ে সেবা গ্রহণ করা যায়।
  • নির্দিষ্ট ও স্বল্প খরচে সেবা পাওয়া যায়।
  • হয়রানি ও বিড়ন্বনামুক্ত সেবা গ্রহণ নিশ্চিত করা যায়।
  • যোগাযোগ খরচ কম হয়।
  • দুর্নিতি কম হয়।
$ads={1}
ই-গভর্ন্যন্স এর সুবিধাসমূহঃ
  • সরকারি ব্যবস্থাসমূহের সেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয় ।
  • নাগরিক হয়রানি ও বিড়ম্বনামুক্ত সেবা গ্রহণ করতে পারে।
  • অল্প খরচে দুীতিমুক্ত সেবা প্রদান নিশ্চিত হয়।
  • স্বল্প সময়ে ঝামেলাহীন সেবা নিশ্চিত সম্ভব হয় ।
  • নাগরিক নিজেদের সুবিধামতো সময়ে সেবা গ্রহণকরতে পারে।
  • সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
  • সেবাগ্রহীতা ঘরে বসেই অনলাইনে টৈবা গ্রহণ করতে পারে।
ই-কমার্সের সুবিধাসমূহঃ
  • ব্যবসার মান বিশেষভাবে উন্নয়ন করা যায়।
  • ই- কমার্স কোনো প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করতে সাহায্য করে ।
  • ই - কমার্সের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের বিভিন্ন খরচাদি যেমন -তেরী করা বিতরণ করা “সক্ষণ করা এবং পড়া ইত্যাদি কার্যক্রমের খরচ ব্যাপকভাবে কমায় ৷
  • (ক্রেতা - বিক্রেতার মধ্যে সহজে সুসম্পর্ক তৈরি হয়।
  • পণ্য ও সেবার মান ভালা হয়।
  • যোগাযোগ খরচ কম হয়।
এ সকল সেবা আমাদের জীবনে যেভাবে সহজ করেছেঃ
ডিজিটাল ব্যবস্থা প্রচলনের ফলে সরকারি ব্যবস্থাসমূহকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার পাশাপাশি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে | ফলে নাগরিকের হয়রানি ও বিড়ম্বনার অবসান ঘটেছে। দুই দশক আগেও পাবলিক খুরিক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করা ছিল বিড়ম্বনার ব্যাপার | কিন্তু বর্তমানে ফল প্রকাশের সাথে সাথে মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে জানা যায় । পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য একজন শিক্ষার্থীকে দুর - দুরান্তের সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ভর্তির আবেদনপত্র সংগ্রহ তথা জমা দিতে হত | ফলে যাতায়াত ব্যয় অধিক হওয়ায় একজন মেধাবী দরিদ্র শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ হতে বঞ্চিত হত । কিন্তু বর্তমানে ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে পারছে । কিছুদিন আগেও পানি, গ্যাস এবং বিদ্যু বিল পরিশোধ করার জন্য কিংবা বাস, ট্রেন ও বিমানের টিকিট সংগ্রহ করার জন্য বিশাল লম্বা লাইনে ঘন্টার পর ঘন্টা দীড়িয়ে হত। ফলে একজন কর্মীর কর্মময় সারাটা দিবই নষ্ট হয়ে যেত। কিন্তু বর্তমানে ঘরে কিংবা অফিসে বসেই এসব বিল পরিশোধ করা যায়।

উপরিউক্ত আলোচনার মূল সারমর্ম হচ্ছে উক্ত সেবাসমূহ আমাদের কর্মময় জীবনকে করেছে উন্নত ও সহজতর । 
$ads={2}
উপসংহারঃ
বর্তমান যুগ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ । তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সহায়তায় সরকারি এবং বেসরকারি অনেক সেবামূলক সংস্থা সার্বক্ষণিকভাবে প্রদান করে থাকে । এই সেবা হতে পাত্র এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত কিংবা কোনো জমির দলিলের নকল সরবরাহ করা হয়। ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হওয়ার পূর্বে এই সকল সেবার ক্ষেত্রে সেবাগ্রহীতাকে অবশ্যই সেবাদাতার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে হতো । কিন্ত ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবাগ্রহীতা নিজ বাড়িতে বসেই মোবাইল ফোনে বা ইন্টারনেটে একই সেবা গ্রহণ করতে পারে । ঘরে বসেই যদি মানসম্পন্ন পণ্য ক্রয় করা যায় তাহলে মানুষ কেন অর কষ্ট করে বাজারে যাবে । সময়ের সাথে সাথে বিশ্বের সাথে তাল | মিলিয়ে চলতে গিয়ে এরকম অনেক কিছুই গ্রহণ করছে মানুষ । মাত্র কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে ঘরেই চরে আসছে পণ্য । এমন সুবিধা পেলে মানুষ অনলাইন মার্কেটে ঝুঁকবে এটাই স্বাভাবিক | এতে করে অল্প অনেক কাজ সম্পন্ন হবে। 

প্রতিবেদকের নাম :তোমার নাম
রোল নং: তোমার রোল
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক,
প্রতিবেদনের শিরোনাম : পু ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর'-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

প্রতিবেদন তৈরির স্থান : তোমার স্থানের নাম

তারিখ :-/-/২০২১ ইং।


এসাইনমেন্ট শেষ

আরো পড়ুনঃ

৯ম শ্রেণির ১৬ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১

আমাদের দেওয়া উত্তরগুলো অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে থাকে। আমাদের নমুনা উত্তরগুলি যদি তোমাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে এবং ১৭ সপ্তাহ সহ সকল সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর পেতে নিচের ফেজবুক পেজটিতে লাইক দিয়ে রাখো।


আমাদের ইউটিউব লিংক
https://www.youtube.com/channel/UCea_DqYt9NegZgE5A-mdIag
ফেজবুক পেজ (সমস্যা ও সমাধান)
https://web.facebook.com/shomadhan.net
assignment all class (6-9)📝📝
https://web.facebook.com/groups/287269229272391

সতর্কতাঃ তোমরা কেউ হুবুহু উত্তরটি কপি করবেনা। নিজের মত করে লেখার চেষ্টা করবে। এটা হুবুহু কপি করলে খাতা বাতিল হতে পারে। এই কারনে তোমাদের খাতা বাতিল হলে বিডি প্রাইামরি সাইট দায়ি নয়।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন