২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা
২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা


মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুরা সকলকে আজকের পোষ্টে স্বাগতম।  আজকে আমরা ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা উত্তর দেখবো।

{tocify} $title={Table of Contents}

তোমরা যারা এবার ২০২২ সালে এসএসসি পরীক্ষা দিবেন তাদের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। ২০২১ সালের গ্রিড অনুযায়ী অষ্টম পর্যন্ত অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ সালে করেছ।  সেই অ্যাসাইনমেন্ট এর ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালে নবম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে।

২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৯ম সপ্তাহ ইতিহাস


নবম সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট এর মোট চারটি বিষয় রয়েছে যার মধ্যে সাধারণ গণিত সকল বিভাগের শিক্ষার্থীদের লিখতে হবে।  বাকি একটি প্রত্যেক বিভাগের শিক্ষার্থীদের লিখতে হবে।  সেই একটি বিষয়  মানবিক শাখার জন্য হলো ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা
$ads={1}

ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট ২ শুধুমাত্র মানবিক বিভাগের ছাত্রদের লিখতে হবে। এখানে তোমাদের মিশর, সিন্ধু, গ্রিক ও রোমান সভ্যতার অবদান সম্পর্কে পর্যালোচনা করতে হবে।  আরো কি কি নির্দেশনা রয়েছে চলো সেগুলো আমরা নবম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন থেকে দেখে নিই।

নবম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন


অ্যাসাইনমেন্ট বিষয়ঃ
তোমার পাঠ পুস্তকে পঠিত মিশর, সিন্ধু, গ্রিক ও রোমান সভ্যতার উল্লেখযোগ্য অবদানসমূহ পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন কর।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি)ঃ
১। বিশ্বসভাতাসমূহের ( মিশর, সিন্ধু, গ্রিক ও রোম) সংক্ষিত্ত পটভূমি;
২1 সভ্যতাসমূহের উল্লেখযোগ্য অবদান চিহ্নিত ও ব্যাখ্যা;
৩। প্রতিবেদন রচনার ধাপসমূহ অনুসরপ;
৪। মানবসভ্যতার অগ্রগতিতে আলোচ্য চারটি সভ্যতার ভুমিকা মুল্যায়ন
নবম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন
নবম সপ্তাহ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন


উপরের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা নবম সপ্তাহ প্রশ্নটি দেখে  তোমরা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছ যে তোমাদের কি লিখতে হবে তারপরও তোমাদের সংক্ষেপে বলে দিই তোমাদের কি কি লিখতে হবে।
  • মিশরীয় সভ্যতার পটভূমি
  • সিন্ধু সভ্যতার পটভূমি
  • গ্রিক সভ্যতার পটভূমি
  • রোমান সভ্যতার পটভূমি
  • সভ্যতার অগ্রগতিতে মিশর, সিন্ধু, গ্রিক ও রোমান সভ্যতার অবদান

এসএসসি ব্যাচ 2022 বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৯ম সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর


এসাইনমেন্ট শুরু

তারিখঃ ২৭/০১/২০২২
প্রাধান শিক্ষক
মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয়
মিরপুর,ঢাকা।

বিষয়ঃ মিশর,সিন্ধু,গ্রিক ও রোমান সভ্যতার উল্লেখযোগ্য অবদানসমূহ পর্যালোচনা বিষয়ক প্রতিবেদন ।

জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আপনার আদেশ নং ম.উ.বি.৩৬০-১ তারিখঃ ২০/০১/২০২২ খ্রি. অনুসারে উপরোক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম।

মিশরীয় সভ্যতার পটভুমিঃ আফ্রিকা মহাদেশের উত্তর-পূর্ব অংশে বর্তমানে যে দেশটির নাম ইজিপ্ট, সেই দেশেরই প্রাচীন নাম মিশর । খিষ্টপূর্ব ৫০০০ থেকে ৩২০০ অব্দ পযন্ত নীল নদের অববাহিকায় একটি সমৃদ্ধ জনপদের উদ্ভব হয়। এ সময় থেকে মিশর প্রাচীন সভ্যতায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে শুরু করে। এরপর ৩২০০ খ্রিষ্টপৃবব্দি থেকে প্রথম রাজবংশের শাসন আমল শুরু হয়। এঁ সময় থেকে মিশরের এ্ঁতিহাসিক যুগের সূচনা হয়। একই সময়ে নারমার বা মেনেস হন একাধারে মিশরের প্রথম নরপতি এবং পুরোহিত। তিনি প্রথম ফারাও-এর মর্যাদাও লাভ করেন। এরপর থেকে ফারাওদের অধীনে মিশর প্রচীন বিশ্বসভ্যতার অগ্রগতিতে একের পর এক উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে সক্ষম হয়।
$ads={1}

সিন্ধু সভ্যতার পটভুমিঃ সিন্ধু নদের আববাহিকা এই অঞ্চল গড়ে উঠেছিল বলে এই সভ্যতার নাম সিন্ধু সভ্যতা । সিন্ধু সভ্যতার সংস্কৃতিকে অনেক সময়ে হরপ্পা সংস্কৃতি বা হরপ্লা সভ্যতা বলা হয়ে থাকে । বিশ শতকের প্রথম দিকে বাঙালি প্রত্বতত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের লারকানা জেলায় মহেঞ্জোদারোতে এবং দয়ারাম সাহানীর চেষ্টায় পাঞ্জাবের পশ্চিম দিকে মন্টোগামারী জেলার হরপ্লায় এই সভ্যতা আবিষ্কৃত হয়। জন মার্শালের নেতৃত্বে পুরাতত্ব বিভাগ অনুসন্ধান চালিয়ে মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা উভয় অঞ্চল একই সভ্যতার অন্তর্গত । সিন্ধু সভ্যতা উপমহাদেশের প্রাচীনতম সভ্যতা ।

গ্রীক সভ্যতার পটভুমিঃ গ্রিসের মহাকবি হোমারের “ইলিয়ড' ও “ওডিসি' মহাকাব্য দুটিতে বর্ণিত চমকপ্রদ কাহিনীর মধ্যে লুকিয়ে থাকা সত্যকে খুঁজে বের করার অদম্য ইচ্ছা উৎসাহিত করে তোলে প্রত্বতত্ববিদদের । উনিশ আসে এর ভিতরের সত্য ইতিহাস । ঈজিয়ান সাগরের ছ্ীপপুঞ্জে এবং এশিয়া মাইনরের পশ্চিম উপকূলে আবিষ্কৃত হয় এক উন্নততর প্রাচীন নগর সভ্যতা । সন্ধান মেলে মহাকাব্যের ট্রয় নগরীসহ একশত নগরীর ধ্বংস স্তপের। ইউরোপ মহাদেশের এই অঞ্চলেই প্রথম সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল ।
$ads={1}

সভ্যতার অগ্রগতিতে মিশরীয় সভ্যতার অবদানঃ আফ্রিকা মহাদেশের উত্তর পূর্ব অংশে বর্তমানে যে দেশটির নাম ইজিপ্ট, সেই দেশেরই প্রাচীন নাম মিশর । গ্রিষ্টপূৰ ৫০০০ থেকে ৩২০০ অবন্দ পযন্ত নীল নদের অববাহিকায় একটি সমৃদ্ধ জনপদেও উদ্ভব হয়, যা প্রাচীন মিশর মিশরের ভৌগলিক অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দেশটি এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপ মহাদেশ দ্বারা পরিবেষ্টিত ভুমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত। এর উত্তরে ভূমধ্যসাগর, পূর্বে লোহিত সাগর, পশ্চিমে সাহারা মরুভুমি, দক্ষিনে সুদান ও আফ্রিকার অন্যান্য দেশ। প্রাচীন সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান অস্বীকার করার উপায় নেই। চিন্তা, শিল্প, ভাস্কর্য লিখন পদ্ধতি, লেখন পদ্ধতি
কাগজের আবিষ্কার, জ্ঞান বিজ্ঞানচচ্চা-সবকিছুই তাদের অবদানে সমৃদ্ধ । মিশরীয়দের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, তাদের জীবন ধময়ি চিন্তা ও বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত ছিল।

সভ্যতার অগ্রগতিতে সিন্ধু সভ্যতার অবদানঃ সিন্ধু নদের অববাহিকায় গড়ে উঠেছিল বলে এর নাম রাখা হয় সিন্ধু সভ্যতা । সিন্ধু সভ্যতার সংস্কৃতিকে হরপ্পা সংস্কৃতি বা হরপ্লা সভ্যতাও বলা হয়। এ্তিহাসিকদের মতে ২৫০০ থেকে ১৫০০ খ্রিষ্টপৃবন্দি পযন্ত এ সভ্যতা টিকে ছিল। এঁতিহাসিকরা আরো মনে করেন পাঞ্জাব থেকে আরব সাগর পযন্ত বিস্তীর্ণ ভৌগলিক এলাকা জুড়ে সিন্ধু সভ্যতা গড়ে উঠে ছিল । পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগতলোর অন্যতম হল সিন্ধু সভ্যতা তাই বিশ্বসভ্যতার অগ্রগতিতে তার অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

নগর পরিকল্পনাঃ সিন্ধু সভ্যতার এলাকায় যেসব শহর আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে হরগ্লা ও মহেঞ্জোদারো সবচেয়ে বড় শহর । ঘরবাড়ি সবই পোড়ামাটি বা রোদে পোড়ানো ইট দিয়ে তৈরি।
$ads={1}

পরিমাপ পদ্ধতিঃ সিন্ধুসভ্যতা যুগের অধিবাসীরা উন্নত নগরকেন্দ্রিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিল৷ হরপ্লা ও মহেঞ্জোদারোর নগর পরিকল্পনা একই রকম ছিল। নগরীর ভেতর দিয়ে চলে গেছে পাকা রাস্তা | রাস্তাগুলো ছিল সোজা । প্রত্যেকটি বাড়িতে খোলা জায়গা, কৃপ ও স্নানাগার ছিল। নিষ্কাশনের জন্য
ছোট নদমাগুলোকে মূল নদরমার সাথে সংযুক্ত করা হতো । রাস্তাঘাট পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখা হতো। পথের ধারে ছিল সারিবদ্ধ ল্যাম্পপোস্ট। পরিমাপ করতে শিখেছিল তাদের অধিবাসীরা দ্রব্যের ওজন সত্যতার জন্য গুরুতৃপূর্ণ অবদান বলে বিবেচিত । তারা বিভিন্ন দ্রব্য ওজনের জন্য নানা মাপের ভিন্ন ভিন্ন আকৃতির বাটখারা ব্যবহার করত । দাগ কাটা স্কেল দিয়ে দৈর্ঘ্য মাপার পদ্ধতিও তাদের জানা ছিল।

স্থাপত্য ও ভাস্কর্যঃ সিন্ধুসভ্যতা যুগের অধিবাসীরা গুরুত্বপূর্ণ এবং চমৎকার স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন রেখে গেছে । সেখানে দুই কক্ষ থেকে পঁচিশ কক্ষের বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে।

রোম সভ্যতার পটভুমিঃ গ্রিসের সভ্যতার অবসানের আগেই ইতালিতে টাইবার নদীর তীরে একটি বিশাল সম্রাট ও সভ্যতা গড়ে ওঠে । রোমকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এই সভ্যতা রোমান সভ্যতা নামে পরিচিত । প্রথম দিকে রোম একজন রাজার শাসনাধীন ছিল। এ সময় একটি সভা ও সিনেট ছিল। রাজা স্বৈরাচারী হয়ে উঠলে তাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে ৫১০ খ্রিষ্টপুবব্দি রোমে একটি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। রোমান সভ্যতা প্রায় ছয়শ বছর স্থায়ী হয়েছিল।
$ads={1}

সভ্যতার অগ্রততিতে গ্রীক সভ্যতার অবদানঃ 

স্থাপত্যঃ গ্রিক শিল্পের বিশেষ করে স্থাপত্য ও ভাক্কর্যে বিশেষ উন্নতি হয়েছিল। গ্রিক চিত্রশিল্পের নিদর্শন মৃৎপাত্রে আকা চিত্রের মধ্যে দেখা যায়। স্তস্তের উপর তারা প্রাসাদ তৈরি করত। আর প্রাসাদের স্তস্তগ্তলো থাকতো অপূর্ব কারুকার্যখচিত। পার্থেনন মন্দির বা দেবী এথেনার মন্দির স্থাপত্য কীর্তির অন্যতম নিদর্শন এথেন্সের আক্রোপলিসে স্থাপত্যের সুন্দর নিদর্শনের ভগ্নাবশেষ এখনও চোখে পড়ে ।

ভাস্কর্যঃ  গ্রিক ভাস্কর্য পৃথিবীর শিল্পকলার ইতিহাসে এক স্বণধুগের জন্ম দিয়েছিল। সে যুগের প্রখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী ছিলেন মাইরন ফিদিয়াস ও প্রাকসিটেলেস।

বিজ্ঞানঃ গ্রিকরা প্রথম বিজ্ঞানচচরি সুত্রপাত করে ৬০০ খ্রিষ্পূর্বান্দে, পৃথিবীর মানচিত্র প্রথম অঙ্কন করেন গ্রিক বিজ্ঞানীরা । তারাই প্রথম প্রমাণ করেন যে, পৃথিবী একটি গ্রহ এবং তা নিজ কক্ষপথে আবর্তিত হয়। গ্রিক জ্যোতিবিদিরা সূর্য ও চন্দ্রগ্রহণের কারণ নিণয় করতে সক্ষম হন। চাঁদের নিজস্ব কোনো আলো নেই। বস্ত্র ও বিদ্যুৎ জিউসের ক্রোধের কারণে নয়, প্রাকৃতিক কারণে ঘটে এই সত্য তারাই প্রথম আবিষ্কার করেন। জ্যামিতির পণ্তিত ইউক্লিড পদাথবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন।

সভ্যতার অগ্রগতিতে রোমান সভ্যতার অবদানঃ

স্থাপত্যঃ রোমান স্থাপত্যের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল এর বিশালতা । সম্রাট হাডিয়ানের তৈরি ধমমন্দির প্যানথিয়ন রোমানদের স্থাপত্যের এক অসাধারণ নিদর্শন। ৮০ খ্রিষ্টাব্দে রোমান সম্ত্রাট টিটাস কর্তৃক নিমিত কলোসিয়াম নাট্যশালা যেখানে একসঙ্গে ৫৬০০ দর্শক বসতে পারতো ।

ভাস্কর্যঃ স্থাপত্যকলার পাশাপাশি রোমান ভাস্কষের উৎকর্ষ সাধিত হয়েছিল৷ রোমান ভাক্করগণ দেব-দেবী, সম্রাট, দৈত্য, পুরাণের বিভিন্ন চরিত্রের মূর্তি তৈরি করতেন মাবেল পাথরের ।

বিজ্ঞানঃ কলোসিয়াম বিজ্ঞানীদের মধ্যে কেউ কেউ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হন। তাদের মধ্যে প্রিনি বিজ্ঞান সম্পর্কে বিশ্বকোষ প্রণয়ন করেন। এতে প্রায় পাঁচশ বিজ্ঞানীর গবেষণাকর্ম স্থান পেয়েছে। তাছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানে রোমানদের অবদান ছিল। বিজ্ঞানী সেলসাস চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর বই লেখেন । এছাড়া চিকিৎসাশান্ত্রে গালেন রুফাসে অসামান্য অবদান রেখেছেন ।

প্রতিবেদকের নামঃ সাকিব আল হাসান
রোলঃ ০১
শাখাঃক
বিভাগঃ মানবিক

এসাইনমেন্ট শেষ

আমাদের ইউটিউব লিংক
ফেজবুক পেজ (সমস্যা ও সমাধান)
ফেজবুক গ্রুপ (assignment all class (6-9)📝📝)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন